-
দিল্লি পুলিশ পূর্ব দিল্লির গীতা কলোনি ফ্লাইওভারের নীচে এক যুবকের বিচ্ছিন্ন দেহ উদ্ধার করেছে
-
তখনই দিল্লি পুলিশ তাদের তদন্তে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যুক্ত করে।
-
এআই-এর সাহায্যে, পুলিশ 500টি পোস্টার তৈরি করেছে যাতে ভিকটিমের মুখ দেখানো হয়েছে।
AI হল প্রযুক্তির সবচেয়ে বড় প্রবণতা যা এই দশকে দেখা যাচ্ছে। এআই অসম্ভবকে সম্ভব করে তুলছে। না, আমি অতিরঞ্জিত করছি না, এমন উদাহরণ রয়েছে যেখানে লোকেরা চলে গেছে “হু এআই এটা করতে পারে?” এবং আজ আমার কাছে আরেকটি খবর আছে যা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ধারণ করে শক্তি এবং শক্তি প্রতিষ্ঠা করতে সাহায্য করে। সম্প্রতি, দিল্লি পুলিশ একটি হত্যার রহস্য সমাধান করতে AI ব্যবহার করেছে। সম্পূর্ণ গল্প জানতে বরাবর পড়ুন.
2024 সালের 10শে জানুয়ারী পূর্ব দিল্লির গীতা কলোনি ফ্লাইওভারের নীচে পুলিশ এক যুবকের একটি বিচ্ছিন্ন দেহ উদ্ধার করে৷ পোস্টমর্টেম গবেষণায় জানা যায় যে যুবকের মৃত্যু শ্বাসরোধ করা হয়েছিল৷ তবে, লাশটি এমন অবস্থায় ছিল যে লাশের চারপাশে বা শনাক্ত করা অসম্ভব ছিল।
কীভাবে এআই দিল্লি পুলিশকে সাহায্য করেছিল?
তখনই দিল্লি পুলিশ তাদের তদন্তে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যুক্ত করে। পুলিশ যে প্রধান সমস্যাটির মুখোমুখি হয়েছিল তা ছিল মৃতদেহটিকে শনাক্তকরণে কারণ এটি সনাক্ত করা যায় না, যেমনটি আমি আগেই বলেছি। তাই, AI দিল্লি পুলিশকে ডিজিটাল আকারে ভিকটিমটির মুখ পুনর্গঠন করতে সাহায্য করেছে। এমনকি ছবিটির পটভূমি যমুনা এলাকার মতো দেখতে পরিবর্তন করা হয়েছিল।
এই ডিজিটাল পুনর্গঠনের মাধ্যমে, পুলিশ 500টি পোস্টার তৈরি করেছে যাতে ভিকটিমের মুখ দেখানো হয়েছে। এই পোস্টারগুলি দিল্লি জুড়ে স্থাপন করা হয়েছিল এবং হোয়াটসঅ্যাপের মতো সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলিতে প্রচারিত হয়েছিল। এটি অবশেষে মামলার সমাধানের দিকে পরিচালিত করে যখন একজন ব্যক্তি একটি থানার বাইরে একটি পোস্টার দেখে এগিয়ে আসেন এবং শিকারটিকে তার বড় ভাই হিতেন্দ্র হিসাবে চিহ্নিত করেন।
পুলিশ এই তথ্যের উপর দ্রুত কাজ করেছিল, এবং আরও তদন্তে জানা যায় যে হিতেন্দ্র আরও তিনজনের সাথে বিবাদে জড়িত ছিল যার ফলে তার মৃত্যু হয়েছিল। এই তিন ব্যক্তি সব প্রমাণ লুকানোর জন্য এক মহিলার সাহায্যও নেন। অবশেষে চার অভিযুক্তের সবাই গ্রেফতার হল।
যদি AI গঠনমূলকভাবে ব্যবহার করা হয়, তবে এটি আমাদের সাহায্য করার প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে, এই পরিস্থিতিতে এটি ডাঃ ওয়াটসন থেকে শার্লক হোমসের মতো কাজ করেছে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, এটি মানুষকে কেলেঙ্কারী, গভীর নকল এবং কী না করার জন্য খুব বেশি অপব্যবহার করা হচ্ছে।
মোস্তফা খান
মুস্তাফা ব্লকে নতুন এবং একজন প্রযুক্তিবিদ যিনি বর্তমানে ডিজিটের সাথে নিউজ রাইটার হিসেবে কাজ করছেন। তিনি বোর্ডে আসা নতুন গ্যাজেটগুলি পরীক্ষা করেন এবং নিউজ ডেস্কের জন্য লেখেন। তিনি শব্দ দিয়ে তার পথ খুঁজে পেয়েছেন এবং প্রযুক্তিগত পরামর্শের প্রয়োজন হলে আপনি তার উপর নির্ভর করতে পারেন। কোন বিচার নেই। তিনি দিল্লির বাসিন্দা, ভাল ফটো, ভাল খাবারের সুপারিশ এবং GenZ সম্পর্কে কিছু জানার জন্য তিনি আপনার ব্যক্তি। সম্পূর্ণ প্রোফাইল দেখুন
